তিন্নির বয়স 4 বছর হবে , কিছুদিন যাবৎ ওর রাগ এবং জেদ অত্যন্ত বেড়েছে। ও যখন যা চাইবে দিতে হবে , না দিলে চেঁচামেচি করা , মা কে মারা , হাতের সামনে যা পাবে সেটাকে ভেঙে বা ছিঁড়ে ফেলা - এই সব করছে । বাবা মা ওকে নিয়ে খুব ই চিন্তিত।
এই ছবিটি আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে । বাচ্ছার রাগ , বদমেজাজ , জেদ সব যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। সব বাবা মা ই কম বেশি দুশ্চিন্তায় ভুগছেন কিভাবে তাঁরা সামলাবেন এই ভেবে ভেবে । কিছু ক্ষেত্রে তাঁরা শিশুকে মারছেন , বকাবকি করছেন; আবার কিছু ক্ষেত্রে তাদের অযৌক্তিক চাহিদা পূরণ করে ভাবছেন পরিস্থিতি control করবেন । কিন্তু , হচ্ছে না কোনোটাই। উল্টে বাচ্ছা আরো জেদী হয়ে যাচ্ছে আর তার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে ।
বাচ্চার অতিরিক্ত জেদের কারণ :-
প্রথমেই আমাদের বুঝতে হবে জেদী বাচ্ছা আমরা কাকে বলবো । বায়না , কান্নাকাটি , কোনো জিনিস চাওয়া এগুলো মোটামুটি সব বাচ্ছা ই কম বেশি করে থাকে । জেদী বাচ্ছা আমরা তাদেরকেই বলবো যারা কোনো বায়না করে এবং না দেওয়া পর্যন্ত অনাকাঙ্খিত ব্যবহার করে যেমন - খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া , চেঁচামেচি করা , ঘ্যান ঘ্যান করা , মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া , মা কে মারা ইত্যাদি ।
এই অতিরিক্ত জেদের সম্ভাব্য কিছু কারণ হল -
1. এইসব শিশুদের বাবা মা এর মধ্যে সদ্ভাব এর অভাব ।
2. বাবা মা অথবা Primary Care Giver এর মানসিক সমস্যা ।
3. শিশুর প্রতি বাবা মা এর অসংগত আচরণ যেমন একই আচরণের জন্য বাবা যখন উৎসাহ দিচ্ছেন তখন মা হয়তো শিশু কে শাস্তি দিচ্ছেন এবং নিরুৎসাহ করছেন। এতে শিশুর মনে ওই আচরণ ঠিক না ভুল এই সম্পর্কে দ্বন্দ তৈরী হয়।
4. শিশুকে quality time দিতে না পারা। হয়তো বাবা মা দুজনেই চাকরি করেন বা ব্যস্ত থাকেন।
5. আজকে প্রায় সব পরিবার ই নিউক্লিয়াস ফ্যামিলি অর্থাৎ পরিবারে সদস্য সংখ্যা কম , ফলে শিশুর একাকীত্ব বোধ বৃদ্ধি।
6. খেলাধুলো র পরিমান কমে যাওয়া এবং বেশির ভাগ সময়ে মোবাইল টিভি ভিডিও গেমস ইত্যাদি তে ব্যস্ত থাকা। ফলে শিশুর শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে ব্যাঘাত ঘটে।
জেদী শিশু সামলানোর জন্য কি কি করণীয় :-
এই সমস্যার কারণ যেমন বহুমুখী ,সেইরকম এই সমস্যা সমাধান করতেও বহুমুখী পন্থা অবলম্বন করতে হতে পারে । প্রতিটি শিশু র সমস্যা , লক্ষণ , কারণ এগুলির ওপর নির্ভর করবে তাকে সামলানোর পদ্ধতি। Individual treatment procedure for each individual Children.
1. বাচ্ছার জেদ সামলানোর জন্যে বাবা মা তাকে প্রশ্রয় দেন এবং সে যেটা চাইছে সেটা সাথে সাথেই দিয়ে দেন। এটি ভুল পদক্ষেপ। এটি বন্ধ করুন।
2.অতিরিক্ত জেদ করলে বাবা মা এর প্রাথমিক ভাবে মনোযোগ না দেওয়া উচিত এবং বকা দেওয়া , শিশু কে মারা এসব না করে উচিত ।
3.একবার জেদ করেই কোনো জিনিস পেয়ে গেলে শিশুর একটা Learning বা শিক্ষা হয়ে যায় যে কান্নাকাটি করলেই সে সব কিছু আদায় করে নিতে পারবে। ভবিষ্যতে এই স্বভাব এবং চাহিদা আস্তে আস্তে বাড়বে এবং যখন বাবা মা সেটা দিতে পারবে না শিশু আরো অন্য রকম পন্থা প্রয়োগ করবে সেটা আদায় করার। তাকে বোঝাতে হবে যে যখন যেটা চাইবে সেটা সব সময় পাওয়া নাও যেতে পারে ।
4. শৈশব থেকেই শিশুর মানিয়ে নেবার ক্ষমতা বাড়াতে হবে । নানান বিষয় কে সহজ ভাবে গ্রহণ করার ক্ষমতা তৈরী করতে হবে। এই সমস্ত প্রতিকূলতায় পরবর্তী জীবনে তার বাধার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
5. শিশুর প্রতি বাবা মা এর আচরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কোনো জেদী শিশু কে বাইরে নিয়ে যাবার আগে তাকে আগে থেকে বলে নিয়ে যেতে হবে যে দোকানে গিয়ে তুমি কিছু চাইবে না অথবা নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের বাইরে তুমি কিছু বায়না করবে না । যদি সে এই কথা মতো কাজ করে তাহলে তার প্রসংশা করুন। এটিকে বলে Reward বা Positive Behaviour. এই প্রশংসা পেলে শিশু খুব খুশি হবে এবং তার মধ্যে positive learning তৈরী হবে এবং এই আচরণ সে ভবিষ্যতেও প্রদর্শন করবে ।
কিন্তু যদি জেদী বাচ্ছা বায়না করে এবং অনাকাঙ্খিত ব্যবহার করে তখন তাকে অবশ্যই কিছু punishment দিতে হবে , যেমন -
● তার কিছু সুযোগ সুবিধা প্রত্যাহার করা - টিভি দেখতে না দেওয়া ইত্যাদি।
● তার সাথে কথা বলা প্রত্যাহার করা
● তাকে আদর করা কমিয়ে দেওয়া
● তার সত্যে উষ্ণতা কমিয়ে দেওয়া - যেমন স্কুল থেকে আসলে আগে যেমন মা তার বাচ্ছা কে জড়িয়ে আদর করতো এখন আর করবে না ইত্যাদি।
● আদর করে শিশু কে ডাকা বা আদরের নামে শিশুকে ডাকা কমিয়ে দেওয়া
● উপহার দেওয়া কমিয়ে দেওয়া
বাবা মা এর এই নতুন ব্যবহারের ফলে শিশু বুঝতে পারবে যে তার কিছু ভুল আচরণের জন্য বাবা মা তাকে আদর করা , ভালোবাসা কমিয়ে দিয়েছে । ফলে সে ভবিষ্যতে সেই ভুল আচরণ গুলি আর করবে না।
6. বাচ্ছা কে False Statement দেবেন না অর্থাৎ এমন কিছু বলবেন না যেটা করে দেখতে পারবেন না। যেটা করে দেখাতে পারবেন সেটাই বলবেন। হয়তো বললেন তুমি বদমাইশি করলে তোমার খাওয়া বন্ধ করে দেবো। কিন্তু আদৌ সেটা করা সম্ভব নয় বা করলেন না । তখন শিশুর আপনার প্রতি বিশ্বাস যোগ্যতা নষ্ট হয়ে যায়। সে বুঝতে পারে আপনি শুধু ভয় দেখানোর জন্য এটি বলেছিলেন । ফলত আপনার প্রতি তার ভয় , সমীহ , সন্মান কমে যাবে এবং সে তার জেদ বা tempar-tantrum বজায় রাখবে ।
7. বাচ্ছাকে কি কি করবেন না -
● বাইরের লোকের সামনে বাচ্ছার সমালোচনা করবেন না
● বাচ্ছাকে খুব বেশি বকবেন না
● গায়ে হাত দেওয়া উচিত নয় ।
● পরিবারের সব সদস্য যেন একমত রাখেন। বাবা মা বকছেন আর দাদু দিদা প্রশ্রয় দিচ্ছে - এমন যেন না হয়।
এগুলি করলে কিছু অপকারিতা হতে পারে -
● বাচ্ছা এতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে এবং পাত্তা দেবে না
● বকা দেবার উপকারিতা কমে যাবে
● বাচ্ছা কে সকালে বকলেন , খেতে দিলেন না আবার বিকেলেই নিজেই থাকতে না পেরে আদর করলেন , লজেন্স বা চকোলেট দিলেন এটা একদম ই উচিত নয় । এতে সে শিখবে যে ছোট খাটো অপরাধে ক্ষতি তো হয়ই না উল্টে কিছু সময়ে লাভ হয়।
কোনো শিশুই জেদী হয়ে জন্মায় না। বাচ্ছা বড় হতে হতে দুষ্টুমি শেখে। ফলে তাকে সেই রকম পরিবেশ দিন যেটা তার Positive Learning এ সাহায্য করবে । বাচ্ছার সাথে ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন , তাকে request করতে সেখান। চাহিদা প্রকাশ কখন করবে ও কখন self control করবে সেই সম্পর্কেও তাকে অবগত করুন। প্রয়োজন হলে অবশ্যই Child Psychologist বা Psychologist এর সাথে পরামর্শ করুন ।
এই ছবিটি আজ প্রতিটি ঘরে ঘরে । বাচ্ছার রাগ , বদমেজাজ , জেদ সব যেন দিন দিন বেড়েই চলেছে। সব বাবা মা ই কম বেশি দুশ্চিন্তায় ভুগছেন কিভাবে তাঁরা সামলাবেন এই ভেবে ভেবে । কিছু ক্ষেত্রে তাঁরা শিশুকে মারছেন , বকাবকি করছেন; আবার কিছু ক্ষেত্রে তাদের অযৌক্তিক চাহিদা পূরণ করে ভাবছেন পরিস্থিতি control করবেন । কিন্তু , হচ্ছে না কোনোটাই। উল্টে বাচ্ছা আরো জেদী হয়ে যাচ্ছে আর তার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে ।
বাচ্চার অতিরিক্ত জেদের কারণ :-
প্রথমেই আমাদের বুঝতে হবে জেদী বাচ্ছা আমরা কাকে বলবো । বায়না , কান্নাকাটি , কোনো জিনিস চাওয়া এগুলো মোটামুটি সব বাচ্ছা ই কম বেশি করে থাকে । জেদী বাচ্ছা আমরা তাদেরকেই বলবো যারা কোনো বায়না করে এবং না দেওয়া পর্যন্ত অনাকাঙ্খিত ব্যবহার করে যেমন - খাওয়া বন্ধ করে দেওয়া , চেঁচামেচি করা , ঘ্যান ঘ্যান করা , মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া , মা কে মারা ইত্যাদি ।
এই অতিরিক্ত জেদের সম্ভাব্য কিছু কারণ হল -
1. এইসব শিশুদের বাবা মা এর মধ্যে সদ্ভাব এর অভাব ।
2. বাবা মা অথবা Primary Care Giver এর মানসিক সমস্যা ।
3. শিশুর প্রতি বাবা মা এর অসংগত আচরণ যেমন একই আচরণের জন্য বাবা যখন উৎসাহ দিচ্ছেন তখন মা হয়তো শিশু কে শাস্তি দিচ্ছেন এবং নিরুৎসাহ করছেন। এতে শিশুর মনে ওই আচরণ ঠিক না ভুল এই সম্পর্কে দ্বন্দ তৈরী হয়।
4. শিশুকে quality time দিতে না পারা। হয়তো বাবা মা দুজনেই চাকরি করেন বা ব্যস্ত থাকেন।
5. আজকে প্রায় সব পরিবার ই নিউক্লিয়াস ফ্যামিলি অর্থাৎ পরিবারে সদস্য সংখ্যা কম , ফলে শিশুর একাকীত্ব বোধ বৃদ্ধি।
6. খেলাধুলো র পরিমান কমে যাওয়া এবং বেশির ভাগ সময়ে মোবাইল টিভি ভিডিও গেমস ইত্যাদি তে ব্যস্ত থাকা। ফলে শিশুর শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে ব্যাঘাত ঘটে।
জেদী শিশু সামলানোর জন্য কি কি করণীয় :-
এই সমস্যার কারণ যেমন বহুমুখী ,সেইরকম এই সমস্যা সমাধান করতেও বহুমুখী পন্থা অবলম্বন করতে হতে পারে । প্রতিটি শিশু র সমস্যা , লক্ষণ , কারণ এগুলির ওপর নির্ভর করবে তাকে সামলানোর পদ্ধতি। Individual treatment procedure for each individual Children.
1. বাচ্ছার জেদ সামলানোর জন্যে বাবা মা তাকে প্রশ্রয় দেন এবং সে যেটা চাইছে সেটা সাথে সাথেই দিয়ে দেন। এটি ভুল পদক্ষেপ। এটি বন্ধ করুন।
2.অতিরিক্ত জেদ করলে বাবা মা এর প্রাথমিক ভাবে মনোযোগ না দেওয়া উচিত এবং বকা দেওয়া , শিশু কে মারা এসব না করে উচিত ।
3.একবার জেদ করেই কোনো জিনিস পেয়ে গেলে শিশুর একটা Learning বা শিক্ষা হয়ে যায় যে কান্নাকাটি করলেই সে সব কিছু আদায় করে নিতে পারবে। ভবিষ্যতে এই স্বভাব এবং চাহিদা আস্তে আস্তে বাড়বে এবং যখন বাবা মা সেটা দিতে পারবে না শিশু আরো অন্য রকম পন্থা প্রয়োগ করবে সেটা আদায় করার। তাকে বোঝাতে হবে যে যখন যেটা চাইবে সেটা সব সময় পাওয়া নাও যেতে পারে ।
4. শৈশব থেকেই শিশুর মানিয়ে নেবার ক্ষমতা বাড়াতে হবে । নানান বিষয় কে সহজ ভাবে গ্রহণ করার ক্ষমতা তৈরী করতে হবে। এই সমস্ত প্রতিকূলতায় পরবর্তী জীবনে তার বাধার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
5. শিশুর প্রতি বাবা মা এর আচরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কোনো জেদী শিশু কে বাইরে নিয়ে যাবার আগে তাকে আগে থেকে বলে নিয়ে যেতে হবে যে দোকানে গিয়ে তুমি কিছু চাইবে না অথবা নির্দিষ্ট কিছু জিনিসের বাইরে তুমি কিছু বায়না করবে না । যদি সে এই কথা মতো কাজ করে তাহলে তার প্রসংশা করুন। এটিকে বলে Reward বা Positive Behaviour. এই প্রশংসা পেলে শিশু খুব খুশি হবে এবং তার মধ্যে positive learning তৈরী হবে এবং এই আচরণ সে ভবিষ্যতেও প্রদর্শন করবে ।
কিন্তু যদি জেদী বাচ্ছা বায়না করে এবং অনাকাঙ্খিত ব্যবহার করে তখন তাকে অবশ্যই কিছু punishment দিতে হবে , যেমন -
● তার কিছু সুযোগ সুবিধা প্রত্যাহার করা - টিভি দেখতে না দেওয়া ইত্যাদি।
● তার সাথে কথা বলা প্রত্যাহার করা
● তাকে আদর করা কমিয়ে দেওয়া
● তার সত্যে উষ্ণতা কমিয়ে দেওয়া - যেমন স্কুল থেকে আসলে আগে যেমন মা তার বাচ্ছা কে জড়িয়ে আদর করতো এখন আর করবে না ইত্যাদি।
● আদর করে শিশু কে ডাকা বা আদরের নামে শিশুকে ডাকা কমিয়ে দেওয়া
● উপহার দেওয়া কমিয়ে দেওয়া
বাবা মা এর এই নতুন ব্যবহারের ফলে শিশু বুঝতে পারবে যে তার কিছু ভুল আচরণের জন্য বাবা মা তাকে আদর করা , ভালোবাসা কমিয়ে দিয়েছে । ফলে সে ভবিষ্যতে সেই ভুল আচরণ গুলি আর করবে না।
6. বাচ্ছা কে False Statement দেবেন না অর্থাৎ এমন কিছু বলবেন না যেটা করে দেখতে পারবেন না। যেটা করে দেখাতে পারবেন সেটাই বলবেন। হয়তো বললেন তুমি বদমাইশি করলে তোমার খাওয়া বন্ধ করে দেবো। কিন্তু আদৌ সেটা করা সম্ভব নয় বা করলেন না । তখন শিশুর আপনার প্রতি বিশ্বাস যোগ্যতা নষ্ট হয়ে যায়। সে বুঝতে পারে আপনি শুধু ভয় দেখানোর জন্য এটি বলেছিলেন । ফলত আপনার প্রতি তার ভয় , সমীহ , সন্মান কমে যাবে এবং সে তার জেদ বা tempar-tantrum বজায় রাখবে ।
7. বাচ্ছাকে কি কি করবেন না -
● বাইরের লোকের সামনে বাচ্ছার সমালোচনা করবেন না
● বাচ্ছাকে খুব বেশি বকবেন না
● গায়ে হাত দেওয়া উচিত নয় ।
● পরিবারের সব সদস্য যেন একমত রাখেন। বাবা মা বকছেন আর দাদু দিদা প্রশ্রয় দিচ্ছে - এমন যেন না হয়।
এগুলি করলে কিছু অপকারিতা হতে পারে -
● বাচ্ছা এতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে এবং পাত্তা দেবে না
● বকা দেবার উপকারিতা কমে যাবে
● বাচ্ছা কে সকালে বকলেন , খেতে দিলেন না আবার বিকেলেই নিজেই থাকতে না পেরে আদর করলেন , লজেন্স বা চকোলেট দিলেন এটা একদম ই উচিত নয় । এতে সে শিখবে যে ছোট খাটো অপরাধে ক্ষতি তো হয়ই না উল্টে কিছু সময়ে লাভ হয়।
কোনো শিশুই জেদী হয়ে জন্মায় না। বাচ্ছা বড় হতে হতে দুষ্টুমি শেখে। ফলে তাকে সেই রকম পরিবেশ দিন যেটা তার Positive Learning এ সাহায্য করবে । বাচ্ছার সাথে ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন , তাকে request করতে সেখান। চাহিদা প্রকাশ কখন করবে ও কখন self control করবে সেই সম্পর্কেও তাকে অবগত করুন। প্রয়োজন হলে অবশ্যই Child Psychologist বা Psychologist এর সাথে পরামর্শ করুন ।
No comments:
Post a Comment